Showing posts with label মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়. Show all posts
Showing posts with label মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়. Show all posts

কবরে ফুল দেওয়া, flower

 প্রশ্ন : রোযনামা জঙ্গ ১২ ডিসেম্বরের সংখ্যায় এক প্রশ্নের উত্তরে আপনি লিখেছিলেনকবরে ফুল দেওয়া খেলাফে সুন্নত। ১৯ ডিসেম্বরের সংখ্যায় শাহ তুরাবুল হক কাদেরী আপনাকে জাহেল ও কিতাব-সুন্নাহর বিষয়ে বে-ইলম আখ্যায়িত করে একে সুন্নত লিখেছেন। ফলে অনেক মানুষ সংশয়ের শিকার হয়েছেন। দয়া করে এ অস্থিরতা দূর করবেন।
উত্তর : শরীয়তের পরিভাষায় সুন্নত হচ্ছে ঐ পথযা ধর্মে শুরু থেকে আছে। সুতরাং যা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আমল ছিল তা সুন্নত। তেমনি খোলাফায়ে রাশেদীন ও সাহাবা-তাবেয়ীন (রিদওয়ানুল্লাহি আলাইহিম) যে আমল করেছেন তা-ও সুন্নতের মাঝে শামিল।
কোনো কাজ সুন্নত কি না তা নির্ধারণের উপায় হচ্ছেএ কাজ খাইরুল কুরূনে প্রচলিত ছিল কি না দেখা। প্রথম যুগে (অর্থাৎ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামখোলাফায়ে রাশেদীন ও সাহাবা-তাবেয়ীনের মোবারক যুগে) যা প্রচলিত ছিল তা নিঃসন্দেহে সুন্নত। আর এর অনুসরণকারীরা আহলে সুন্নত বা সুন্নী নামে অভিহিত হওয়ার উপযুক্ত। পক্ষান্তরে যা ঐ বরকতপূর্ণ যুগের পরে উদ্ভাবিত হয়েছেযার পক্ষে কুরআন-সুন্নাহর কোনো দলীল নেইএকে ছওয়াবের কাজ মনে করে পালন করা বিদআত। আর এতে লিপ্ত লোকেরা আহলে বিদআত বা বিদআতী নামের উপযুক্ত।
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজের শত শত প্রিয় সাহাবীকে দাফন করেছেন। মা-শাআল্লাহ মদীনা তাইয়েবায় ফুলেরও অভাব ছিল না। তিনি কি কারো কবরে ফুল দিয়েছেনতাঁর ওফাতের পর খোলাফায়ে রাশেদীন কি তাঁর পবিত্র কবরে ফুল দিয়েছেনএরপর অন্য সাহাবীগণ কি দিয়েছেন খোলাফায়ে রাশেদীনের কবরে বা তাবেয়ীগণ কোনো একজন সাহাবীর কবরেএই সবগুলো প্রশ্নের উত্তর না। আর গোটা হাদীস-সমগ্রে একটি হাদীসও এই মর্মে পাওয়া যায় না যেনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকোনো খলীফায়ে রাশেদকোনো সাহাবী বা কোনো তাবেয়ী কারো কবরে ফুল দিয়েছেন। তাহলে যে কাজ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে শুরু করে কোনো একজন সাধারণ তাবেয়ী থেকেও প্রমাণিত নয় একে সুন্নত কে বলতে পারেকীভাবে বলতে পারেতবে হ্যাঁকেউ যদি এমন কোনো কাজকেও সুন্নত মনে করেযা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের রীতি ও সাহাবা-তাবেয়ীগণের রীতির পরিপন্থী তাহলে এই অধম স্বীকার করছে যেসুন্নতের এই নতুন পরিভাষা তার জানা নেই।
একটি ছুরত এই হতে পারে যেকোনো একটি বিষয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সাহাবা-তাবেয়ীনের যুগে ছিল নাপরে এর অস্তিত্ব হয়েছে। আর কোনো মুজতাহিদ শরীয়তের কোনো মূলনীতির আলোকে ইজতিহাদ করে একে জায়েয বা মুস্তাহসান বলেছেনএমন কিছুকে (সরাসরি) সুন্নাতুন নাবী বলা যায় না। আবার খেলাফে শরীয়তও বলা যায় না। কারণমুজতাহিদ ইমামগণের কিয়াস ও ইজতিহাদও শরয়ী দলীলবরং একেও ছাবিত বিস সুন্নাহ (সুন্নাহ দ্বারা প্রমাণিত) মনে করা হবে।
আমাদের আলোচ্য বিষয়টি এ শ্রেণিরও অন্তর্ভুক্ত নয়। কারণপ্রথমত ফুল ও কবর এমন কিছু নয় যা খাইরুল কুরূনের পরে এসেছে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে কবরও ছিলফুলও ছিল। আর সেই ফুল কবরে দেওয়া সম্ভবও ছিল। এ যদি কোনো মুস্তাহসান (পছন্দনীয়) ব্যাপার হত তাহলে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কথা ও কাজের দ্বারা তা জারি করতে পারতেন।
এরপর ফিকহে হানাফীর সংকলন আমাদের ইমামে আযমের যমানা থেকে শুরু হয়েছে এবং দ্বিতীয় শতাব্দী থেকে দশম শতাব্দী পর্যন্তকোনো রকমের অতিশয়তা ছাড়াই বলা যায়হাজার হাজার ফিকহ-গ্রন্থ রচিত হয়েছে। আমাদের ফকীহগণ কাফন-দাফন ও কবর সংক্রান্ত ছোট ছোট সুন্নত-মুস্তাহাব ও আদবও বিশদভাবে লিখেছেন। এই প্রায় হাজার বছরের ফিকহ-রচনাবলীতে কোথাও নেই যেকবরে ফুল দেওয়া সুন্নত। এ যদি সুন্নতই হততাহলে হাজার বর্ষব্যাপী হানাফী ইমাম ও ফকীহগণ এ সুন্নত থেকে উদাসীন কীভাবে রইলেনএ কেমন সুন্নতযার খোঁজ না খাইরুল কুরূনে পাওয়া যায়না বিস্তৃত হাদীস-সমগ্রেনা হাজার বছরের ফিকহ রচনাবলীতে! না আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর আমল করেছেননা খোলাফায়ে রাশেদীননা সাহাবা-তাবেয়ীননা আইম্মায়ে মুজতাহিদীন আর না হাজার বছরের আলিমগণ!
এখানে একথাও আরয করে দেওয়া জরুরি যেপরের যুগের কারো ইস্তিহসান (ভালো মনে করার) দ্বারা সুন্নত তো দূরের কথা, (অনেক ক্ষেত্রে) জাওয়ায বা বৈধতাও প্রমাণ হয় না।
ইমাম রাব্বানী মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রাহ. ফাতওয়া গিয়াছিয়্যাহ থেকে নকল করেন-
অর্থ: শায়খ ইমাম শহীদ রাহ. বলেছেনআমরা বলখের মাশাইখের ইস্তিহসানকেও কবুল করি না। আমরা শুধু কবুল করি আমাদের মুতাকাদ্দিমীন আসহাব-এর কওল। কারণ কোনো এলাকায় কোনো বিষয়ের প্রচলন হয়ে যাওয়া তার বৈধতার দলীল নয়। বৈধতার প্রমাণ তো ঐ তাআমুল বা কর্ম-ধারাযা প্রথম যুগ থেকে চলে আসছে। যার দ্বারা প্রমাণ হতে পারে যেনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবায়ে কেরামকে এই ধারার উপর প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তাহলে বোঝা যাবেএ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পক্ষ হতে তাশরী শরীয়তের ধারা প্রবর্তন। অন্যথায় লোকের সাধারণ কর্ম-ধারা দলীল নয়। তবে হাঁসব দেশের সব লোক (উলামা-ফুকাহাগণ একমত হয়ে) যদি তা করে তাহলে এ হবে ইজমা। আর ইজমা শরীয়তের দলীল। দেখুন লোকেরা যদি মাদক-দ্রব্যের বেচাকেনা ও সুদের লেনদেন করতে থাকে তাহলে (তাদের কর্মধারার কারণে) তা হালাল হওয়ার ফতোয়া দেয়া হবে না। (কারণ তা হারাম ও দ্বীনের আলিমগণ একে হারামই জানেন।) -মাকতুবাতে ইমাম রাব্বানীদফতরে দুঅমমাকতূব ৫৪
 খেজুর-গাছের শাখা পোঁতার হাদীস
এ প্রসঙ্গে শাহ ছাহেব যে হাদীসটি পেশ করেছেনঅর্থাৎ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খেজুর গাছের একটি ডাল দুই ভাগ করে দুই কবরে পুঁতে দিয়েছিলেনযে কবর দুটিতে আযাব হচ্ছিল এবং বলেছিলেনআশা করা যায়এই শাখা শুকানো পর্যন্ত কবর দুটির আযাব লঘু হবে। এখানে কয়েকটি বিষয় লক্ষণীয়।
এক. এ ঘটনা একাধিক সাহাবীর সূত্রে বর্ণিত হয়েছে। ইমাম নববী রাহ. ও কুরতুবী রাহ.-এর মতেতা একই ঘটনার বিভিন্ন বর্ণনা। তবে হাফেয ইবনে হাজার রাহ. ও আল্লামা আইনী রাহ.-এর মতে তা আলাদা তিনটি ঘটনা। এ বিতর্কের অবসান কঠিন হলেও সকল বর্ণনার অভিন্ন বক্তব্য এই যেকবরে খেজুর গাছের শাখা পোঁতা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাধারণ নিয়ম ছিল না। আযাবের শিকার কোনো কোনো কবরে শাখা পোঁতার দুটি একটি ঘটনা অবশ্য ঘটেছে।
দুই. এ নিয়েও কথা আছে যেএ কবরগুলো কাদের ছিলকাফিরের না মুসলমানেরআবু মুসা মাদীনী রাহ. বলেনএ কাফেরদের কবর ছিল। পক্ষান্তরে কেউ কেউ বলেছেনএ মুসলমানদের কবর ছিল। হাফেয ইবনে হাজার আসকালানী রাহ. বলেনজাবির রা.-এর হাদীসে যে ঘটনা বর্ণিত হয়েছেতা মুসলমানদের কবরের ঘটনা। -ফাতহুল বারী খР১ পৃষ্ঠা ২৫৬
কবরগুলো কাফিরদের হোক বা মুসলমানদেরএটুকু তো স্পষ্ট এবং হাদীসেও উল্লেখিত যেঐ সব কবরেই শাখা পোঁতা হয়েছিল যেগুলো আযাবের শিকার হওয়া নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অকাট্য ওহী বা সহীহ কাশফের দ্বারা অবগত হয়েছিলেন। সাধারণ মুসলমানের কবরে না নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শাখা পুঁতেছেন আর না নবী-যুগে ও সাহাবা-তাবেয়ীনের যামানায় এর সাধারণ প্রচলন ছিল। এ থেকে স্পষ্ট যেকবরে শাখা পোঁতা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাধারণ সুন্নত বা সুন্নতে মাকসূদাহ ছিল না।
তিন. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এই বাণী- আশা করা যায়এ ডাল শুকানো পর্যন্ত কবরগুলোর আযাব লঘু হবে। হাদীসের ভাষ্যকারগণ এ কথার মর্ম ও তাৎপর্য নিয়ে লম্বা আলোচনা করেছেন।
হযরত শায়খ আব্দুল হক মুহাদ্দিসে দেহলভী মিশকাতের আরবী শরাহ লামাআতুত তানকীহতে মশহুর হানাফী ফকীহমুহাদ্দিস ও আরিফ ইমাম ফযলুল্লাহ তূরাপিশতী রাহ. থেকে বর্ণনা করেন: তূরাপিশতী বলেনএ সময়সীমার কারণনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই শাখাগুলো সজীব থাকা পর্যন্ত এই কবরগুলোর আযাব-লঘুতার সুপারিশ করেছিলেন।
যারা বলেনসজীব শাখা সজীব থাকা পর্যন্ত আল্লাহ তাআলার তাসবীহ করে। আর একারণে তা কবরের আযাব থেকে রক্ষা করেতাদের একথা সম্পূর্ণ অসারঅর্থহীন। আহলে ইলমের কাছে এর কোনো মূল্য নেই। -লামআত খ. ২ পৃ. ৪৪
চার. তাদের এ ব্যাখ্যাযা আহলে ইলমের কাছে অসার ও ভিত্তিহীন যদি যথার্থও ধরে নেওয়া হয় তাহলেও এর দ্বারা কবরে শাখা পোঁতা সুন্নত সাব্যস্ত হয়ফুল ছড়ানো বা পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ নয়। একারণে আল্লামা আইনী রাহ.যিনি এ ব্যাখ্যা কবুল করেনতিনিও বলেছেন,
 وكذلك ما يفعله أكثر الناس من وضع ما فيه رطوبة من الرياحين والبقول ونحوهما على القبور ليس بشيء، وإنما السنة الغرز
তেমনি আকসার লোক যা করে থাকে অর্থাৎ কবরে ফুল-পাতা দেওয়াএ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। সুন্নত হচ্ছে শুধু শাখা পোঁতা। -উমদাতুল কারী ৩/১২১
পাঁচ. এ ছাড়া তাদের ঐ কারণ-ব্যাখ্যা যদি মেনেও নেওয়া হয় তাহলেও এর দ্বারা কাফের ও ফাসিকের কবরে শাখা পোঁতার বৈধতা প্রমাণ হয়আল্লাহর অলীগণের কবরে নয়। ইতিপূর্বে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে যেনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আযাবের শিকার এক-দুটি কবর ছাড়া অন্য কোনো কবরে শাখা পোঁতেননি এবং এর নির্দেশনাও দেননি। আর সাহাবা-তাবেয়ীনও এর উপর আমল করেননি। সুতরাং ঐ ঘটনার অজুহাতে ছালেহীন ও আল্লাহর মকবুল বান্দাদের কবরে ফুল দেওয়ার বৈধতাও প্রমাণ হয় না। সুন্নত-মুস্তাহাবের তো প্রশ্নই আসে না।
কী আশ্চর্যের কথানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যা কাফের ও গোনাহগারের কবরে  করেছেন তা ওরা বৈধ মনে করছেন আল্লাহর ওলীগণের কবরে!
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে সাধারণ মুসলমানের কবরে শাখা পোঁতার সুন্নত জারী করেননিসম্ভবত এতে এ হিকমতও নিহিত আছে যেশাখা পোঁতা ঐ কবরটির আযাবগ্রস্ততার লক্ষণ বহন করে। অথচ শরীয়ত এমন কোনো কিছু পছন্দ করে নাযা কোনো মুসলমান সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা দান করে বা যাতে কুলক্ষণ থাকে। একারণে এই হাদীসের ভিত্তিতে অলী-আল্লাহর কবরে ফুল দেওয়া নিতান্তই বে-আদবী।
আসল কথা
বস্তুত আজ মাযারগুলোতে যে ফুলের চাদর বিছানো হয় তা এ হাদীসের বিধান তামিলের জন্য নয়বরং কবরের তাজিম ও কবরবাসীর নৈকট্য অর্জনের জন্য। অথচ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কবরের তাজিম ও কবরবাসীর নৈকট্য-অন্বেষণার্থে ফুল দেওয়ার মোটেও ইজাযত দেননি। এ হাদীসেও এ ইজাযতের কোনো সূত্র পাওয়া যায় না। বস্তুত পুষ্প-অর্পণের যে রীতি আমাদের এ যমানায় চালু হয়েছে আগের পরের কেউ এর বৈধতার ফতোয়া দেননি। এ কারণে তা বিদআতে সাইয়িআহ হওয়ায় কোনো সন্দেহ নেই। এটা ইয়াহুদ-নাসারা ও হিন্দুদের রসমযা মুসলিমসমাজে অনুপ্রবেশ করেছে। বিদআতের বৈশিষ্ট্যই এই যেযখন এর বিস্তার ঘটে তখন ধীরে ধীরে (তাকওয়া এবং ইলমের পরিপক্কতা থেকে বঞ্চিত) আলিমদের মন-মস্তিষ্কও এর দ্বারা প্রভাবিত হয়ে পড়ে এবং বিদআতের মন্দত্ব ও ভয়াবহতা তাদের চিন্তা থেকে অন্তর্হিত হয়ে যায়।
এ কারণে কোনো কোনো আলিম কোনো না কোনোভাবে এর বৈধতা ও ইস্তিহসানের কোনো না কোনো উপায় বের করার চেষ্টা করেন। এভাবে তারা সুন্নত যিন্দা করার পরিবর্তে বিদআতের বিস্তারে সহযোগী হয়ে যান। আল্লাহ তাদের ফেতনা থেকে উম্মতকে হেফাযত করেন। আমীন।

Popular Posts

একটু চিন্তা করুন ।

                      أعوذ بالله من الشيطان الرجيم                           بسم الله الرحمن الرحيم                 সকল মুসলিম ভাই বোন ক...

Search This Blog

Followers