আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের জন্য ইসলাম এর যে বিধান দিয়েছেন তা বান্দাদের জন্য সহজ করেই দিয়েছেন
কিন্তু আমরা ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে সঠিক ভাবে অনেক কিছুই জানি না । তাই আমাদের অনেকের কাছে ইসলাম কে জানাও হয় না এবং মানাও হয় না ।
■■■ যাই হোক আজকের আলোচনা ইনশাআল্লাহ সালাম সম্পর্কে করবো
■■■ আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের সকলকে কুরআন মাজিদে বলছেন পারা 5 পৃষ্ঠা নাম্বার 10
■■■ যখন কেউ তোমাদের কে অভিবাদন জানায় অর্থাৎ সালাম দেয় তখন তোমরা উত্তম রুপে অভিবাদন জানাও অর্থাৎ সালাম এর উত্তরটা সুন্দর এবং বর্ধিত করে দিও ( আল্লাহ্ তায়ালা বলতে চাইতেছেন যে , যদি তুমি অলস হও ) তাহলে أو ردو ها তোমাকে যতটুকু দিয়েছে কমছেকম অতটুকু ফেরত দিও
■■■ প্রমাণ কুরআনের আয়াত এ আছে আর আমাদের নবিজী সঃ বলেছেন কেউ যদি তোমাকে السلام عليكم বলে • তুমি وعليكم السلام ورحمة الله বলিও
কেউ যদি السلام عليكم ورحمة الله বলে • তুমি وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته বলবে । আর এটাই হচ্ছে ইসলামি বিধান অনুযায়ী সালাম । এখন আমাদের সমাজের কিছু মানুষ কে দেখা যায় যারা সালামের শেষে وجنته وهدايته ومغفرته ইত্যাদি শব্দ যোগ করে , এটা মনগড়া এটার কোন ভিত্তি কুরআন মাজিদে এবং নবিজী সঃ এর তরিকার মধ্যে পাওয়া যায় না ।
■■■ সালাম প্রসঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ যে কথাটি না বল্লেই নয়
তা হল , পায়ে ধরে সালাম করাটা কতটুকু শরিয়ত সমর্থিত । এক কথায় জোর গলায় বলা যায় যে
এটা আসলে কুরআন হাদিসের কোথাও নাই ।
☆☆☆ ( কোন ভাই যদি প্রমাণ দিতে পারেন ইনশাআল্লাহ মেনে নিব ) ☆☆☆
আমি যতটুকু জানতে পেরেছি এটা হিন্দুসম্প্রদায়ের চরিত্র
আমাদের মুসলিমদের এভাবে পায়ে ধরে সালাম করাটা ঠিক নয় ।
কেহ কেহ বলেছেন, ওস্তাদের কে ,বাবা মা কে , দাদা দাদী কে , নানা নানী কে , শশুর শাশুড়ি কে , পায়ে ধরে সালাম করা যায় । এটা সঠিক নয় এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা ।
■■■ আমাদের সকলকে মনে রাখতে হবে যে পৃথিবীর মধ্যে সব চাইতে বেশি নবিজী সঃ কে সাহাবায়ে কিরামগণ রঃ অনুসরণ অনুকরণ করেছেন, এবং প্রাণের চেয়ে অধিক মুহাব্বত করতেন । তাহারা কি কখনো নবিজী সঃ কে পায়ে ধরে সালাম করেছেন ???
■■■ আপনার যদি জানা থাকে তাহলে অবশ্যই দলিল প্রমাণ সহকারে জানাবেন ইনশাআল্লাহ মেনে নিব ।
আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের সকলকে পরিপূর্ণ ইসলাম জানার এবং মানার তাওফীক দান করুন
আমীন আমীন আমীন
কিন্তু আমরা ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে সঠিক ভাবে অনেক কিছুই জানি না । তাই আমাদের অনেকের কাছে ইসলাম কে জানাও হয় না এবং মানাও হয় না ।
■■■ যাই হোক আজকের আলোচনা ইনশাআল্লাহ সালাম সম্পর্কে করবো
■■■ আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের সকলকে কুরআন মাজিদে বলছেন পারা 5 পৃষ্ঠা নাম্বার 10
■■■ যখন কেউ তোমাদের কে অভিবাদন জানায় অর্থাৎ সালাম দেয় তখন তোমরা উত্তম রুপে অভিবাদন জানাও অর্থাৎ সালাম এর উত্তরটা সুন্দর এবং বর্ধিত করে দিও ( আল্লাহ্ তায়ালা বলতে চাইতেছেন যে , যদি তুমি অলস হও ) তাহলে أو ردو ها তোমাকে যতটুকু দিয়েছে কমছেকম অতটুকু ফেরত দিও
■■■ প্রমাণ কুরআনের আয়াত এ আছে আর আমাদের নবিজী সঃ বলেছেন কেউ যদি তোমাকে السلام عليكم বলে • তুমি وعليكم السلام ورحمة الله বলিও
কেউ যদি السلام عليكم ورحمة الله বলে • তুমি وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته বলবে । আর এটাই হচ্ছে ইসলামি বিধান অনুযায়ী সালাম । এখন আমাদের সমাজের কিছু মানুষ কে দেখা যায় যারা সালামের শেষে وجنته وهدايته ومغفرته ইত্যাদি শব্দ যোগ করে , এটা মনগড়া এটার কোন ভিত্তি কুরআন মাজিদে এবং নবিজী সঃ এর তরিকার মধ্যে পাওয়া যায় না ।
■■■ সালাম প্রসঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ যে কথাটি না বল্লেই নয়
তা হল , পায়ে ধরে সালাম করাটা কতটুকু শরিয়ত সমর্থিত । এক কথায় জোর গলায় বলা যায় যে
এটা আসলে কুরআন হাদিসের কোথাও নাই ।
☆☆☆ ( কোন ভাই যদি প্রমাণ দিতে পারেন ইনশাআল্লাহ মেনে নিব ) ☆☆☆
আমি যতটুকু জানতে পেরেছি এটা হিন্দুসম্প্রদায়ের চরিত্র
আমাদের মুসলিমদের এভাবে পায়ে ধরে সালাম করাটা ঠিক নয় ।
কেহ কেহ বলেছেন, ওস্তাদের কে ,বাবা মা কে , দাদা দাদী কে , নানা নানী কে , শশুর শাশুড়ি কে , পায়ে ধরে সালাম করা যায় । এটা সঠিক নয় এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা ।
■■■ আমাদের সকলকে মনে রাখতে হবে যে পৃথিবীর মধ্যে সব চাইতে বেশি নবিজী সঃ কে সাহাবায়ে কিরামগণ রঃ অনুসরণ অনুকরণ করেছেন, এবং প্রাণের চেয়ে অধিক মুহাব্বত করতেন । তাহারা কি কখনো নবিজী সঃ কে পায়ে ধরে সালাম করেছেন ???
■■■ আপনার যদি জানা থাকে তাহলে অবশ্যই দলিল প্রমাণ সহকারে জানাবেন ইনশাআল্লাহ মেনে নিব ।
আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের সকলকে পরিপূর্ণ ইসলাম জানার এবং মানার তাওফীক দান করুন
আমীন আমীন আমীন
No comments:
Post a Comment